এই প্রসঙ্গে নিখিল বলেন, "ধারাবাহিকের গল্প এখন খুব ইন্টারেস্টিং জায়গায় রয়েছে। কারণ আমি আর আমার বাবা বসন্ত চৌধুরী জেনে গেছি যে শ্যামা গান গাইতে পারে। দাদামশাই জানান যে, কুষ্ঠি মতে নিখিলের জীবনে এমন কোনও মহিলা যদি থাকে, যে গান গায় তবে নিখিলের সমূহ বিপদ। আমি এমনিতে কুষ্ঠিতে বিশ্বাস করি না। শ্যামা জানান যে তিনি আর গান গাইতে চাইছেন না। তখন কোথাও গিয়ে আমার মনে হয় তাহলে এই বিয়েটা না থাকাই ভাল। যদি ডিভোর্স হয়ে যায় তাহলে উনি ওনার উজ্জ্বল একটা গানের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবেন। একদিকে শ্যামা গান গাইবে না আর নিখিলের ইচ্ছা শ্যামা তাকে ডিভোর্স দিয়ে নিজের গান গাওয়াটাকে চালিয়ে নিয়ে যান।"
কৃষ্ণকলি ওরফে শ্যামা বলেন, "ছোটো কর্তা জেনে গেছে যে আমি গান গাইতে পারি এবং আমার খুব খারাপ লাগছে যে উনি আমাকে ভুল বুঝেছেন। তবে আমি ওনাকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করি যে পরিস্থিতির চাপে পরে এই কাজ করেছি। এখন দাদামশাই আসছেন। তিনি একটা বিপদের কথা বলতে চলেছেন। যে বিপদ নিয়ে আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি।"