কলকাতা : আজ দীর্ঘ ৬০ বছর ধরে এই নাট্যদল একের পর এক অনবদ্য নাটকের মাধ্যমে সমৃদ্ধ করে চলেছে বাংলার নাট্যজগতকে। নান্দীকার গোটা ভারতবর্ষকে উপহার দিয়েছে বহু অভিনেতা-অভিনেত্রী। এটা এমন এক দল, যার কোনওকালে বড় পরদা কিংবা ছোট পরদার কোনও জনপ্রিয় মুখের প্রয়োজন হয়নি, এখনও হয় না।
বরং বড় পরদায় বারবার এই নাট্যদল থেকে গ্রহণ করা হয়েছে অভিনেতাদের, সাদরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। নান্দীকার কেবল একটি নাট্যদল নয়, সেটি একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বটে। দলের 'ভীষ্ম' রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত ETV ভারত সিতারার সঙ্গে কথা বললেন। স্মৃতিমেদুর সেই আলাপচারিতা বলে গেল অনেককিছু।
"আমাদের দেশে কোনও কালচারাল পলিসি নেই", নান্দীকারের ৬০ বছরে বললেন রুদ্রপ্রসাদ - নান্দীকার
বাংলা নাট্যজগতের যে প্রবাদপ্রতীম মানুষটি মঞ্চে অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শককে মোহিত করেছিলেন, তিনি অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এবং অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়, অজয় গাঙ্গুলি, সত্যেন মিত্র, দীপেন সেনগুপ্তর মিলিত প্রয়াসে তৈরি হয় 'নান্দীকার' নাট্যদল। সেই দলের সঙ্গে যুক্ত হন রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, কেয়া চক্রবর্তী, বিভাস চক্রবর্তী, চিন্ময় রায়, স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর মতো নাট্যব্যক্তিত্বরা। ১৯৬০ সালের ২৯ জুন দলের জন্মদিন।
রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত
ভিডিয়োয় তোলা রইল আলাপচারিতার মুহূর্ত...