বলিউডে ঝড় তুলেছে #MeToo মুভমেন্ট। সেই নামই একটি ছবিতে ব্যবহার করা হয়েছে। ছবির গল্প একটি মেয়ের অপহরণকে কেন্দ্র করে। মেয়েটিকে নানাভাবে হেনস্থা হতে হয় অপহরণকারীদের হাতে। তাই ছবির নাম #MeToo রাখা হয়েছে। তবে গত নভেম্বরে এই ছবির নাম নিয়ে আপত্তি জানায় সেন্সর বোর্ড। সেই সঙ্গে বেশ কয়েকটি দৃশ্যও বাদ দিতে বলা হয়। এরপরই কুরেশি আদালতে আবেদন জানিয়ে দাবি করেন যে সেন্সর বোর্ডের তরফে তাঁর কোনও কথা শোনা হয়নি। তাঁকে একবার ছবির প্রসঙ্গে বলতে দেওয়া হোক।
#MeToo ছবিতে সেন্সরের কাঁচি, কেন্দ্রের মত জানতে চায় আদালত - Central
#MeToo ছবির নাম পরিবর্তন নির্দেশ দেয় সেন্সর বোর্ড। সেই সঙ্গে বেশ কিছু দৃশ্য বাদ দেওয়ার কথা বলা হয়। সেন্সর বোর্ডের সেই নির্দেশকে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়ে দিল্লি হাইকোর্টে যান প্রযোজক সাজিদ ইকবাল কুরেশি। গতকাল সেই শুনানিতেই কেন্দ্র ও সেন্সরবোর্ডের মত চেয়েছেন এই বিষয়।
ফাইল ফোটো
গতকাল এই মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি বিভু বাখরু কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ও সেন্সর বোর্ডের অবস্থান জানতে চেয়েছে। আগামী ৩ মে এই ছবির আগামী শুনানি হবে। তার আগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক ও সেন্সর বোর্ডের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে আদালত জানিয়ে দিয়েছে।
Last Updated : Mar 13, 2019, 2:43 PM IST