মুম্বই, 5 জুলাই : আজ রাজপাট ছেড়ে দিচ্ছেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মানুষটি ৷ হ্যাঁ, তাঁর নাম জেফ বেজোস (Jeff Bezos) ৷ ফোনে অর্ডার দিলে বাড়িতে পৌঁছে যাচ্ছে আলপিন টু এলিফ্যান্ট, সর্বস্তরের মানুষের জীবনে অনলাইন কেনাকাটায় বিপ্লব ঘটিয়েছেন তিনি, তাঁর সংস্থা অ্যামাজন ৷
একদিনে যেমন রোম গড়ে ওঠেনি, তেমনই আজকের জেফ বেজোস একটা সময় একটা নেটওয়ার্ক সংস্থায় আন্তর্জাতিক ব্যবসা দেখাশোনার কাজ করতেন ৷ কিন্তু 18 বছরের কিশোরের লক্ষ্য ছিল আকাশ ছাড়িয়ে মহাকাশ, সে একদিন চাকরি-বাকরি ছেড়ে নিজের অনলাইন বইয়ের দোকান খুলল ৷ 1993-এর শেষের দিক, অফিস নিজের বাড়ির গ্যারাজ ৷ বাবা-মায়ের থেকে নেওয়া 300000 ডলার নিয়ে শুরু হল অ্যামাজনের পথ চলা ৷ তবে প্রথমে শুধু বই কেনা যেত অনলাইনে ৷ তখন নিজেই গাড়িতে বই নিয়ে দিয়ে আসতেন খদ্দেরের বাড়িতে ৷ প্রথমে কিন্তু কোম্পানির নাম ছিল ‘কাডাব্রা’ (Cadabra) ৷ পরে দক্ষিণ আমেরিকার বিশ্বখ্য়াত অ্যামাজন নদীর নামই পছন্দ হয় বেজোসের ৷ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন বইয়ের দোকান হবে অ্যামাজন, উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল মালিকের ৷ খুলল আজকের অ্যামাজন.কম ৷ ধীরে ধীরে বই ছাড়াও আরও অনেক কিছুর খোঁজ দিল অ্য়ামাজন (amazon) ৷ 1997 সালে মিলিয়নেয়ার, 1999-তে বিলিয়নেয়ার হিসেবে প্রথম নাম উঠল ফোর্বস-এ ৷ কিন্তু মহাকাশ ?
আরও পড়ুন : ভারতীয় বংশোদ্ভূত তরুণীর বিরল সম্মান, মহাকাশে পাড়ি দেবেন সিরিষা বন্দলা