পশ্চিমবঙ্গ

west bengal

ETV Bharat / international

ট্রাম্পের কর্মসূচিতে 10 মিলিয়ন কর্মসংস্থান, COVID-19 টিকা

প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের সম্ভাব্য দ্বিতীয় দফার মেয়াদের জন্য ট্রাম্পের প্রচার কর্মসূচিকে প্রধানত আটটি বৃহত্তর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে । অ্যাজেন্ডায় অগ্রাধিকার পেয়েছে 10 মাসে 10 মিলিয়ন কর্মসংস্থান এবং চলতি বছরের মধ্যেই COVID-19 প্যানডেমিকের মোকাবিলা করতে প্রতিষেধক নিয়ে আসা ।

Trump
Trump

By

Published : Aug 26, 2020, 9:21 PM IST

Updated : Aug 26, 2020, 10:52 PM IST

ওয়াশিংটন, 26 অগাস্ট : রিপাবলিকান পার্টির তরফে দ্বিতীয়বার মনোনীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিশ্রুতির বন্যায় অ্যামেরিকাবাসীকে প্রায় ভাসিয়েই দিয়েছেন, বলা যায় । হোয়াইট হাউজ়ে পুনর্নির্বাচিত হলে ট্রাম্প তাঁর ‘ফাইটিং ফর ইউ’ নামক আশ্বাসবাণী তথা ‘2020 অ্যাজেন্ডা’-র তালিকায় 10 মাসে 10 মিলিয়ন কর্মসংস্থান এবং চলতি বছরের মধ্যেই COVID-19 প্যানডেমিকের মোকাবিলা করতে প্রতিষেধক নিয়ে আসাকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন ।

গতকাল এক বিবৃতিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির (RNC) এশিয়া প্যাসিফিক মিডিয়ার অধিকর্তা মারিনা সে জানিয়েছেন, এই প্রাচীন, রাজকীয় দল ‘‘স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, শান্তি, ন্যায়বিচার, মজবুত দেশ এবং মানবজাতির নিরাপত্তার বিষয়টিকেই প্রাধান্য দেয় ।" তিনি আরও জানান, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নীতি—কর্মসূচিতে অ্যামেরিকাবাসীর ক্ষমতায়নের উপর জোর দেওয়া হয় । আর তাঁদের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়, যাঁরা আইনি প্রক্রিয়া মেনে—বৈধভাবে এ'দেশে প্রবেশ করেছেন এবং অ্যামেরিকার মহান ইতিহাসকে আরও সমৃদ্ধ করতে, আরও সুন্দর জীবন সুনিশ্চিত করতে অবদান রেখেছেন ।”

প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের সম্ভাব্য দ্বিতীয় দফার মেয়াদের জন্য ট্রাম্পের প্রচার কর্মসূচিকে প্রধানত আটটি বৃহত্তর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে । এগুলি হল কর্মসংস্থান, COVID-19 নির্মূল করা, শিক্ষা, ‘ড্রেইন দ্য সোয়াম্প’, পুলিশ প্রশাসনের পাশে দাঁড়ানো, অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধ এবং অ্যামেরিকান কর্মচারীদের স্বার্থরক্ষা, ভবিষ্যতের কথা ভেবে উদ্ভাবনে গুরুত্ব বৃদ্ধি এবং বিদেশনীতিতে ‘অ্যামেরিকা প্রথম’ নীতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া ।

ট্রাম্পের 2020 কর্মসূচি এককথায় তাঁর 2016-র প্রচারসূচিরই প্রতিফলন । কারণ সেখানেও তিনি অ্যামেরিকানদের জন্য কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, অবৈধ অভিবাসন প্রতিহত করা এবং চিনা পণ্যের উপর আরও বেশি শুল্ক বসানোর প্রতিশ্রুতিই দিয়েছিলেন । তবে এবার যেটি নতুন সেটি হল COVID-19 নির্মূল করতে পারে, এমন একটি প্রতিষেধক তৈরি এবং চাঁদে স্থায়ীভাবে মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে একটি মহাকাশবাহিনী তৈরিকে অগ্রাধিকার দেওয়া ।

কর্মসংস্থানের শ্রেণিতে ট্রাম্পের প্রচারসূচি তৈরির দায়িত্বে থাকা কার্যালয় প্রতিশ্রুতি দিয়েছে 10 মাসের মধ্যে 10 মিলিয়ন নতুন চাকরি এবং 10 লাখ নতুন ছোট ব্যবসা গড়ে তোলা হবে । এছাড়াও, এটি আশ্বাস দিয়েছে, দেশে চাকরির বাজার স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা হবে এবং করহারে কাটছাঁট করে বেতনের একটা বড় অংশ যাতে অ্যামেরিকানরা ঘরে নিয়ে যেতে পারেন সেদিকে লক্ষ্য রাখা হবে । কর্মসংস্থানের আশ্বাসে আরও রয়েছে, নিরপেক্ষ তথা অবাধ বাণিজ্য চুক্তি রূপায়িত করা, যা অ্যামেরিকানদের চাকরি বাঁচাবে, ‘মেড ইন অ্যামেরিকা’ ট্যাক্স ক্রেডিট নিশ্চিত করবে, চাকরিক্ষেত্রের সুযোগ আরও বাড়বে এবং শক্তিসম্পদের স্বাধীন ব্যবহারের জন্য অ-নজরদারি নীতি অব্যাহত রাখবে ।

অ্যামেরিকায় এখনও পর্যন্ত যেভাবে COVID-19 প্যানডেমিক নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে, তার জন্য কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছে ট্রাম্প প্রশাসন । আর তাই প্রেসিডেন্ট প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এই বছরের শেষেই প্রতিষেধক নিয়ে আসা হবে এবং 2021 সালের মধ্যে আবার সেখানে স্বাভাবিক জীবন ফিরে আসবে । তাঁর ‘অ্যাজেন্ডা’য় আরও রয়েছে, অ্যামেরিকায় যাবতীয় সংকটজনক রোগ নিরাময়ের ওষুধপত্র তৈরি এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের কাছে তা পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহ করা, ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধের পুনরায় যোগান দেওয়া এবং সামগ্রিকভাবে ভবিষ্যতে যে কোনও প্যানডেমিক মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুতি রাখা ।

যদিও ট্রাম্প প্রশাসন তাদের সময়ের প্রথমার্ধ প্রাক্তন অ্যামেরিকান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ‘অ্যাফোর্ডেবল কেয়ার অ্যাক্ট’ (যা জনপ্রিয় ছিল ওবামা কেয়ার নামে) উচ্ছেদের পিছনেই ব্যয় করেছিল, এবারের তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কর্মসূচিতে রয়েছে প্রেসক্রিপশনে বর্ণিত ওষুধের দামে কাটছাঁট, দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার দায়িত্বে রোগী এবং চিকিৎসকদেরই ফের বহাল করা, স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম হ্রাস করা, ‘সারপ্রাইজ় বিলিং’ বন্ধ করা, ইতিপূর্বে লাগু থাকা সমস্ত শর্ত মানা, যুদ্ধে যাওয়া প্রাক্তন সেনাকর্তাদের চিকিৎসাভিত্তিক সেবা এবং সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান করা এবং সামগ্রিকভাবে বিশ্বমানের স্বাস্থ্য পরিষেবা সমাজের সকল স্তরে প্রদান করা ।

শিক্ষার নতুন প্রস্তাবিত কর্মসূচিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, অ্যামেরিকার সমস্ত শিশুকে পছন্দমতো স্কুল বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া এবং তাদের ‘অ্যামেরিকান ব্যতিক্রমীবাদ’—এর পাঠ দেওয়া।

‘ড্রেইন দ্য সোয়াম্প’ শ্রেণিতে ট্রাম্প প্রশাসন সচেষ্ট ‘কংগ্রেসনাল’ মেয়াদের সীমা পাশ করাতে, ‘অ্যামেরিকান নাগরিক ও ছোট ব্যবসায়ীদের উপর আমলাতান্ত্রিক সরকারের কর্তৃত্ব শেষ করতে’, ওয়াশিংটনের ‘মানি ট্রেইল’ প্রকাশ্যে আনতে এবং পুনরায় ক্ষমতাকে দেশ তথা দেশবাসীর হাতেই নিয়োজিত করতে । তাছাড়াও, এই কর্মসূচিতে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, ‘বিশ্বব্যপী সেই সব আগাছা সাফ করতে, আন্তর্জাতিক সংগঠনের নামে যা অ্যামেরিকার নাগরিকদের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ করে’। এই প্রস্তাব আসলে বহুস্তরীয় হওয়ার পথে হাঁটা বিশ্বের প্রয়াসের সামনে ট্রাম্পের একতরফা হওয়ার অনড় প্রচেষ্টা ।প্রেসিডেন্ট পদে প্রথম দফায় ট্রাম্পের বিদেশনীতিতে যে সিদ্ধান্তগুলি প্রাধান্য পেয়েছিল, যা বিশ্বকে কার্যত চমকে দিয়েছিল, সেই তালিকায় ছিল–জয়েন্ট কমপ্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন থেকে নাম প্রত্যাহার । এই প্ল্যান অফ অ্যাকশনে ইরান সই করেছিল রাষ্ট্রসংঘের পাঁচ স্থায়ী সদস্য চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, ব্রিটেন এবং অ্যামেরিকার সঙ্গে । ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির কারণে জার্মানিও তেহরানের উপর নিষেধাজ্ঞা পুনরায় জারি করেছিল । এছাড়াও, 2015 সালে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্যারিস চুক্তি থেকে ট্রাম্পের সরে আসাও ছিল তাৎপর্যপূর্ণ । ট্রাম্পের দাবি ছিল, ওই চুক্তি অ্যামেরিকার অর্থনীতির পক্ষে অবমাননাকর এবং এর জেরে তাঁর দেশ ‘স্থায়ী অসুবিধা’য় পড়বে ।

বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে যেখানে সমালোচনা চলেছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে পুলিশি ‘বর্বরতা’ নিয়ে প্রতিবাদ হয়েছে, তার জন্য ‘ডিফেন্ড আওয়ার পুলিশ’ শ্রেণির মাধ্যমে ট্রাম্পের প্রতিশ্রুতি–পুলিশ বাহিনীতে আরও বেশি অর্থ ঢালা হবে, পুলিশ এবং নিরাপত্তা অফিসারদের সংখ্যা আরও বেশি বাড়ানো হবে, পুলিশের উপর হামলাকারীদের উপর অপরাধমূলক জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হবে, চলন্ত গাড়ি থেকে গুলিচালনার ঘটনাকে ‘ডোমেস্টিক টেররিজ়ম’ হিসাবে অভিহিত করা হবে ও সেইমতো বিচার চালানো হবে, অ্যান্টিফা-র মতো চরমপন্থী সংঘর্ষপ্রবণ দলের কাজকর্ম এবং অ্যামেরিকায় ‘অ্যান্টি ফ্যাসিস্ট’ রাজনৈতিক আন্দোলনের যথাযথ বিচার করা হবে, নগদহীন জরিমানার প্রথা বন্ধ করা হবে এবং বিচার শুরু না হওয়া পর্যন্ত বিপজ্জনক অপরাধীদের জেলেই রাখা নিশ্চিত করা হবে ।

2016 সালে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, অবৈধ অভিবাসন আটকাতে মেক্সিকো সীমান্তে পাঁচিল তোলা হবে । এবার ট্রাম্প তার ‘অবৈধ অভিবাসন বন্ধ করা এবং অ্যামেরিকান কর্মীদের স্বার্থরক্ষা’ সংক্রান্ত শ্রেণিতে অবৈধ অভিবাসীদের করদাতাদের অর্থে চলা উন্নয়নমূলক প্রকল্প—স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং বিনামূল্যে কলেজ টিউশনের সুবিধা থেকেও বঞ্চিত করতে চলেছেন । 2020 প্রচারসূচিতে এছাড়াও রয়েছে অ-নাগরিকদের বাধ্যতামূলক প্রত্যর্পণ, মানব পাচারচক্রের নির্মূলীকরণ, ‘আমাদের পরিবার এবং এলাকাবাসীর অধিকাররক্ষা’ সুনিশ্চিত করার জন্য জরুরি অভিবাসন আইন লাগুর পথে বাধাসৃষ্টিকারী পৌর এলাকা ও ‘স্যাংচুয়ারি সিটি’ যারা এই নিয়ে সরকারের উদ্যোগে সহযোগিতা করছে না, তাদের বন্ধ করে দেওয়া, অ্যামেরিকান সংস্থাগুলি যাতে অ্যামেরিকান কর্মচারীদের নিয়োগ করার বদলে কম বেতনে বিদেশিদের নিয়োগ না করে তা দেখা এবং সেই সব অভিবাসীদের স্বাগত জানানো যারা আর্থিকভাবে নিজেরাই নিজেদের দায়িত্ব নিতে সক্ষম ।

‘ভবিষ্যতের কথা ভেবে উদ্ভাবনে জোর’ শ্রেণিতে রিপাবলিকানদের প্রচারে স্থান পেয়েছে মহাকাশবাহিনী গড়ে তোলা, চাঁদে স্থায়ীভাবে মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেওয়া এবং মঙ্গলে প্রথম ‘ম্যানড মিশন’ প্রেরণ করা ।

তাছাড়াও ট্রাম্প চান, ‘‘বিশ্বের বৃহত্তম পরিকাঠামোমূলক ব্যবস্থা গড়ে তোলা, 5জি-র প্রতিযোগিতায় জয় হাসিল করা এবং দেশজুড়ে উচ্চগতিসম্পন্ন ওয়্যারলেস ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা, সবচেয়ে পরিষ্কার পানীয় জল ও স্বচ্ছ বাতাস প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্বকে পথ দেখানো এবং পৃথিবীজুড়ে থাকা সমুদ্র সাফাইয়ের কাজে অন্য দেশগুলির পাশে দাঁড়ানো ।”

ট্রাম্প চান, শান্তি ফিরিয়ে আনার উদ্যোগের অংশ হিসেবে এবং ‘বিদেশনীতিতে আগে অ্যামেরিকা’ অ্যাজেন্ডা মেনে যুদ্ধবিদীর্ণ আফগানিস্তান থেকে অ্যামেরিকান সেনা তুলে নেওয়া হবে । তাই তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, “আফগানিস্তানে অবিরত যুদ্ধ—সংঘর্ষে ইতি টেনে অ্যামেরিকান সেনাকে ফিরিয়ে আনা হবে।” যদিও তাঁর কর্মসূচি অনুযায়ী, অ্যামেরিকাপন্থী দেশগুলিকে ‘অ্যামেরিকার সেনাশক্তি যাতে কোনও বাধার মুখে না পড়ে’, তা নিয়ে সমর্থন আগামীদিনেও বজায় রাখতে হবে । পাশাপাশি বিশ্বব্যপী সন্ত্রাসবাদী যারা অ্যামেরিকানদের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে, তাদের নিশ্চিহ্ন করা, সুবিশাল সাইবার নিরাপত্তাসম্পন্ন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলাও তাদের কর্মসূচিতে রয়েছে ।

ওয়াশিংটন এবং বেজিং, উভয়ই যেখানে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে এবং ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকায় শান্তি ও নিরাপত্তা নিয়ে দুইয়ের মধ্যে যে শত্রুতা তৈরি হয়েছে, আলাদা একটি বিবৃতিতে ট্রাম্পের কার্যালয় তা নিয়ে বলেছে, ট্রাম্প বৃহস্পতিবার তাঁর মনোনয়ন স্বীকার সংক্রান্ত ভাষণে চিনের উপর আমেরিকার নির্ভরতা বন্ধ করা নিয়ে নিজের বক্তব্য জানাবেন ।

বিবৃতি অনুযায়ী, ট্রাম্প কথা বলবেন, চিন থেকে দশ লাখ ম্যানুফ্যাকচারিং সংক্রান্ত চাকরি ফিরিয়ে আনা প্রসঙ্গে । তাছাড়াও তাঁর বক্তব্যে থাকবে সেইসব সংস্থার জন্য ট্যাক্স ক্রেডিটের ঘোষণা যারা চিন থেকে কর্মসংস্থান ফিরিয়ে আনবে, জরুরি পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা যেমন ফার্মাসিউটিক্যালস এবং রোবোটিক্স সংস্থা যারা চিন থেকে উৎপাদন আমেরিকায় ফিরিয়ে আনবে তাদের জন্য 100% ‘এক্সপেনসিং’ ছাড় এবং যেসব সংস্থা চিনে ‘আউটসোর্স’ করে তাদের জন্য কোনও ফেডেরাল চুক্তির ব্যবস্থা না রাখা ।

এছাড়াও ট্রাম্প বিশ্বের সর্বত্র COVID-19 ভাইরাস ছড়ানোর জন্য চিনকে দায়ী করে ওইদিন বক্তব্য রাখবেন বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে ।

Last Updated : Aug 26, 2020, 10:52 PM IST

ABOUT THE AUTHOR

...view details