কলকাতা, 31 মে : তখনও জানতেন না রক্ষাকবচ পেয়েছেন রাজীব কুমার । গতকাল নির্দিষ্ট সময়েই CGO কমপ্লেক্সে CBI দপ্তরে পৌঁছান অর্ণব ঘোষ । দ্বিতীয় দফার জেরা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই CGO কমপ্লেক্সে 2 ট্রাঙ্ক ভরতি নথি নিয়ে আসে বিধাননগর থানার পুলিশ । সূত্রের খবর, ট্রাঙ্ক পাওয়ার পরই CBI আধিকারিকরা সারদা চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে ম্যারাথন জেরা করেন অর্ণবকে । চিটফান্ড মামলা সংক্রান্ত নথিগুলো হাতে পেয়ে মোটের উপর সন্তুষ্ট CBI । কিন্তু সারদা মামলায় কেন সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেনের দ্বিতীয় স্ত্রী পিয়ালী সেনকে SIT গ্রেপ্তার করেনি, এই নিয়েও CBI-র জেরার মুখে পড়েন বিধাননগর কমিশনারেটের প্রাক্তন গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ ।
সারদা-সহ 44টি অর্থলগ্নি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির তদন্তভার CBI-কে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । যদিও CBI-এই চিটফান্ড মামলার তদন্তভার হাতে নেওয়ার আগে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে SIT গঠন করা হয় । সেই দলে ছিলেন বিধাননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা-প্রধান অর্ণব ঘোষ, সারদা মামলার বিভিন্ন তদন্তকারী অফিসার (আইও), ED এবং গুরুতর প্রতারণা তদন্তকারী সংস্থা (SFIO)-র কর্তাব্যক্তিরা।