কলকাতা, 5 মে : এবারে কোরোনার সংক্রমণ রুখতে অভিনব পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। কারও শ্বাসকষ্ট রয়েছে কিনা, তা ঘরে ঘরে গিয়ে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করেছে সরকার। আজ সোশাল মিডিয়ায় এ কথা নিজেই উল্লেখ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, গত 7 এপ্রিল থেকে 3 মে পর্যন্ত মোট 5 কোটি 57 লাখ গৃহস্থের থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে 872জনের শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল এবং 91515 জনের উপসর্গ ছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো। এঁদের যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা দিয়েছে সরকার। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান, "আশা কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে ও তথ্য সংগ্রহ করার কাজ করছে।"
কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে ক্রমাগত প্রশ্ন তুলে চলেছে বিরোধীরা। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ও রাজ্যের পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনায় সরব হয়েছেন। এর জবাবও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একদম প্রথম থেকেই কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকার সদর্থক ভূমিকা নিয়ে চলেছে বলেই তাঁর ফেসবুক পেজে উল্লেখ করেছেন তিনি। মমতা জানিয়েছেন, জ্বর, শ্বাসকষ্ট সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখার জন্য ইতিমধ্যেই সরকার নিয়োগ করেছে 60 হাজার আশা কর্মী। এঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই সব আশা কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন। এঁদের সঙ্গে রয়েছেন স্বাস্থ্যকর্মীরাও। একটি রিপোর্ট তৈরি করছেন তাঁরা।
কোরোনা উপসর্গ রয়েছে কি? প্রায় 6 কোটি বাড়িতে খতিয়ে দেখল রাজ্য
কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে ক্রমাগত প্রশ্ন তুলে চলেছে বিরোধীরা। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ও রাজ্যের পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনায় সরব হয়েছেন। এর জবাবও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একদম প্রথম থেকেই কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকার সদর্থক ভূমিকা নিয়ে চলেছে বলেই তাঁর ফেসবুক পেজে উল্লেখ করেছেন তিনি। মমতা জানিয়েছেন, জ্বর, শ্বাসকষ্ট সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখার জন্য ইতিমধ্যেই সরকার নিয়োগ করেছে 60 হাজার আশা কর্মী। এঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এই সব আশা কর্মীরা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন। এঁদের সঙ্গে রয়েছেন স্বাস্থ্যকর্মীরাও। একটি রিপোর্ট তৈরি করছেন তাঁরা।
COVID-19 এর লক্ষণ মনে হলে সঙ্গে সঙ্গেই তার ব্যবস্থা করছেন আশা কর্মী ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। গত 7এপ্রিল থেকে 3 মে পর্যন্ত 5.57 কোটি গৃহস্থের থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন তারা। এরমধ্যে 872 জনের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা ছিল। 91515 জনের ছিল ইনফ্লুয়েঞ্জার উপসর্গ ।এরমধ্যে 62 জন বিভিন্ন ইশুতে ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে। অন্যদিকে, রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ETV ভারতকে বলেন, "আশা কর্মীরা আগে থেকেই বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে অবস্থা খতিয়ে দেখছেন এবং তথ্য সংগ্রহ করছেন। মুখ্যমন্ত্রীও সে কথা জানিয়েছেন।"