কলকাতা, 22 এপ্রিল : রাজ্যের সবকটি হাসপাতালের অবস্থা ভয়ঙ্কর। শহরের মধ্যে কেবলমাত্র বাঙুর হাসপাতালের চিত্রটি ভাইরাল হওয়ার পরে প্রকাশ্যে এল সরকারি হাসপাতালের কী অবস্থা। এমনই অবস্থা রাজ্যের সবকটি হাসপাতালের। ভিতরে গেলে বোঝা যাবে হাসপাতালগুলির করুণ চিত্র। কোরোনা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সঙ্গে রয়েছেন কোরোনা রোগে আক্রান্ত নয় এমন মানুষও। এভাবেই রাজ্যব্যাপী সংক্রমিত হচ্ছে কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের বাঙুর হাসপাতালে যাওয়া উচিত । আজ এমনই চাঁচাছোলা ভাষায় রাজ্য সরকারের সমালোচনা করলেন বিধানসভার বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী।
M R বাঙুর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের পরিদর্শনে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি ।সুজন চক্রবর্তী জানিয়েছেন, "রাজ্যের হাসপাতালে ভরতির পর থেকে, অসংখ্য মানুষ কোরোনা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন। রাজ্য সরকার চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার থেকে তথ্য গোপন করতে বেশি আন্তরিক। রাজ্য সরকারের উচিত বাঙুর হাসপাতাল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে পাঠানো। সেখানকার ভয়ানক চিত্র কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল স্বচক্ষে দেখে আসুন। দিল্লিতে গিয়ে সঠিক রিপোর্ট করুন তারা।"
কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের রাজ্যের হাসপাতালগুলি ঘুরে দেখা উচিত : সুজন
শহরের মধ্যে কেবলমাত্র বাঙুর হাসপাতালের চিত্রটি ভাইরাল হওয়ার পরে প্রকাশ্যে এল সরকারি হাসপাতালের কী অবস্থা। এমনই অবস্থা রাজ্যের সবকটি হাসপাতালের। ভেতরে গেলে বোঝা যাবে হাসপাতালগুলির করুণ চিত্র। কোরোনা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সঙ্গে রয়েছেন কোরোনা রোগে আক্রান্ত নয় এমন মানুষও। এভাবেই রাজ্যব্যাপী সংক্রমিত হচ্ছে কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের বাঙুর হাসপাতালে যাওয়া উচিত । আজ এমনই চাঁচাছোলা ভাষায় রাজ্য সরকারের সমালোচনা করলেন, বলে মন্তব্য করলেন বিধানসভার বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তী।
কয়েকদিন আগে এনআরএস হাসপাতালে বেশ কয়েকটি জরুরি বিভাগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। R G কর হাসপাতালেও একই অবস্থা। SSKM হাসপাতালে পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম নেই। রাজ্যের কোনও হাসপাতালেই চিকিৎসক এবং নার্সদের সুরক্ষা সরঞ্জাম দেওয়া হয়নি।
কোনও চিকিৎসক কোরোনা রোগে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা, সে বিষয়ে জানার জন্য সামান্য শারীরিক পরীক্ষা করার সুযোগ পাচ্ছেন না। শারীরিক পরীক্ষার পরিকাঠামো নেই রাজ্যের হাসপাতালগুলিতে। PPE, উন্নত মাস্ক নেই। জীবাণুনাশক নেই। তাহলে কীভাবে কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে রাজ্যের চিকিৎসকরা লড়াই করবেন? এমনই প্রশ্ন তোলেন সুজন চক্রবর্তী ৷