গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী পরিবহনে ভরসা পোর্ট ট্রাস্ট - পণ্যপরিবহন
কোরোনার সময়ে পণ্যপরিবহনে অত্যন্ত সক্রিয় পোর্ট ট্রাস্ট। সংকটের এই সময়টায় নিজেদের উজাড় করে কাজ করছেন বন্দরের কর্মীরা। শেষ তিন দিনে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স 11 টি বড় ভেসেল সামগ্রী নিয়ে এসেছে।সংকটের এই সময়টায় তাই অত্যন্ত তৎপর হয়েছে বন্দরগুলো। তবে কর্মীদের যথেষ্ট সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্রাস্টের সিনিয়র পাবলিক রিলেশন অফিসার সঞ্জয় কুমার মুখার্জি।
কলকাতা, 1 এপ্রিল: দেশজুড়ে চলছে সংকট। কোরোনা সংক্রমণের সময়ে পণ্যপরিবহনে অত্যন্ত সক্রিয় পোর্ট ট্রাস্ট। সংকটের এই সময়টায় নিজেদের উজাড় করে কাজ করছেন বন্দরের কর্মীরা। শেষ তিন দিনে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স 11 টি বড় ভেসেল সামগ্রী নিয়ে এসেছে। তাদের মধ্যে নটি খালি করে দিয়ে ইতিমধ্যেই বেরিয়ে গিয়েছে পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্টের জন্য। বন্দর কর্তৃপক্ষের এই জরুরি পরিষেবা প্রশংসা কুড়িয়েছে।
প্যারাক্সিলেন, ন্যাপথল, রান্নার গ্যাস, রান্নার কয়লা, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়লা, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের ঠাসা ওয়াগন, স্টিল, লাইমস্টোন, স্কিম কোল, বেনজিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী বহন করছে ভেসেলগুলি। সেই ভেসেল খালি করা কিংবা সড়ক-রেলপথ থেকে জিনিসপত্র নিয়ে এসে ভেসেল লোড করা সবই নিজেদের দক্ষতায় করছেন পোর্টের কর্মীরা। একইসঙ্গে আনা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের লিকুইড তেল। যেগুলি প্রতি মুহূর্তে প্রয়োজন হয় নানা কাজে।
লকডাউনের জেরে এমনিতেই সড়ক এবং রেলপথ পরিবহনে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আছে। যদিও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পরিবহনের ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে সড়ক পথকে। কিন্তু তাতেও প্রয়োজন মিটছে না। সংকটের এই সময়টায় তাই অত্যন্ত তৎপর হয়েছে বন্দরগুলো। তবে কর্মীদের যথেষ্ট সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্রাস্টের সিনিয়র পাবলিক রিলেশন অফিসার সঞ্জয় কুমার মুখার্জি।