1.সপ্তমীতে মানুষের ঢল চেতলা অগ্রণীতে
দক্ষিণ কলকাতার দুর্গাপুজোগুলির মধ্যে অন্যতম হল চেতলা অগ্রণী ক্লাবের পুজো ৷ চেতলা অগ্রণীর পুজো এবছর 29তম বর্ষে পদার্পণ করল। এবার তাদের থিম 'অনুসরণ' ৷ করোনা প্যানডেমিক পরিস্থিতিতে যে সব করোনা যোদ্ধা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের স্মৃতির উদ্দেশ্যেই এই থিম বেছে নিয়েছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ৷ সপ্তমীর সন্ধ্যায় সেই থিম দেখতেই মানুষের ঢল নেমেছে চেতলা অগ্রণীতে ৷
2.'আগমনীর সানাই' বাজিয়ে মায়ের আরাধনায় হায়দারপাড়া স্পোর্টিং ক্লাব
হারিয়ে যাওয়া বাদ্যযন্ত্রই এবারের থিম করেছে শিলিগুড়ি হায়দারপাড়া স্পোর্টিং ক্লাব। 52 তম বর্ষে হায়দারপাড়া স্পোর্টিং ক্লাবের থিম "আগমনীর সানাই বাজে, সাজবে উমা নতুন সাজে।" ক্লাব প্রাঙ্গণে খোলামেলা পরিবেশে তৈরি হবার সুসজ্জিত মণ্ডপে থাকছে সানাই, একতারা, মাউথ অর্গান সহ নানা জানা-অজানা বাদ্যযন্ত্রর কাটআউট। যা সাধারণ মানুষকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে অতীতের সুর মাখানো ইতিহাসে। এক সময় বিয়ে বাড়ি থেকে নানা অনুষ্ঠানে সানাইয়ের সুর শোনা যেত তবে আজকাল আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেইসব সুর বিলুপ্তির পথে। আর সেই ইতিহাসকে তুলে ধরেই থিম করেছেন হায়দারপাড়া স্পোটিং ক্লাবের পুজো উদ্যোক্তারা।
3.ফের সাড়ে সাতশোর উপর দৈনিক সংক্রমণ, কলকাতা একাই 180
টানা কয়েকদিন সাড়ে সাতশোর উপর থাকার পর সোমবার দৈনিক সংক্রমণ 600-র ঘরে নেমেছিল ৷ জেলাগুলির মধ্যে চিন্তা বাড়াচ্ছে কলকাতা ও উত্তর 24 পরগনা ৷
4.2-18 বছর বয়সীদের জন্য কোভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিতে ডিসিজিআই’কে সুপারিশ এসইসি'র
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে ৷ তার পরই অপ্রাপ্তবয়স্কদের ভ্যাকসিনেশন নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয় ৷ এইমস সহ দেশের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে 2 থেকে 18 বছর বয়সীদের মধ্যে ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয় ৷ যার পরেই সাবজেক্ট এক্সপার্ট কমিটি, ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার কাছে শিশুদের জন্য কোভ্যাকসিনে ছাড়পত্র দিতে সুপারিশ করল ৷
5.টিনের কৌটোয় শব্দবাজি ফাটানোর সময় দুর্ঘটনা, বারাসতে মৃত শিশু
দুর্ঘটনার পর উদ্ধার করে শিশুটিকে তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় বারাসত জেলা হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসা শুরুর আগেই মৃত্যু হয় তার । হাসপাতাল সূত্রে খবর, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরেই মৃত্যু হয়েছে শিশুটির।
6.কয়েক হাজার বাঁশের কারুকার্য ফুটিয়ে তুলেছে বর্ধমানের লাল্টু স্মৃতি সংঘ
হীরক জয়ন্তী বর্ষে লাল্টু স্মৃতি সংঘের ভাবনায় ফুটে উঠছে 'কারুকার্য বাংলা বাঁশে, দেবীর বোধন নব সাজে।' কয়েক হাজার বাঁশের মাধ্যমে কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বাঁশের ছাল দিয়ে করা হয়েছে সূক্ষ্ম কাজ। মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম ,ত্রিপুরা সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা 10 থেকে 12 টি প্রজাতির প্রায় সাড়ে তিন হাজার বাঁশ মণ্ডপের কারুকার্য করতে ব্যবহার করা হয়েছে। রয়েছে বোম্বে বাঁশ, তরল বাঁশ , বারিয়া বাঁশ, মাগলা বাঁশ , গিটে বাঁশ , মেঠো বাঁশের বিভিন্ন কারুকার্য। লাল্টু স্মৃতি সংঘের সম্পাদক তন্ময় সামন্ত বলেন, কাঁথির শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় বাঁশ দিয়ে যেভাবে মণ্ডপের কারুকার্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তা সকলেরই মন কাড়ছে। সেই বাঁশের কারুকার্যের ভিতর রয়েছে চন্দননগরের আলোকসজ্জা। দিনের আলো নিভে গেলেই রাতের বেলা মণ্ডপ অন্যরূপ নিচ্ছে।
7.বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান বিজয়ীদের তালিকায় নেই অধিকারীদের ক্লাব, শুরু গুঞ্জন
অধিকারীদের ক্লাব দীর্ঘদিন ধরে জেলার সেরা পুজোর পুরস্কার অর্জন করে এসেছে। কিন্তু এবারে শুভেন্দু অধিকারীর বিজেপিতে যোগদানের কারণেই কি পুরস্কার থেকে বিচ্ছিন্ন হতে হল নান্দনিক ক্লাবকে? প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
8.বেত, পাটকাঠি দিয়ে সেজে উঠেছে আলিপুরদুয়ারের বাবুপাড়ার মণ্ডপ
বাবুপাড়া ক্লাবের পুজো এবছর 99 তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। রাজ্যের কুটির শিল্পকে প্রাধান্য দিয়ে এবারের বাবুপাড়া ক্লাবের মণ্ডপসজ্জা থিম কুটির শিল্পের নানা সামগ্রীর তৈরি কাল্পনিক মন্দির। বেত, পাটকাঠি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মণ্ডপ । আলিপুরদুয়ারের জনপ্রিয় ক্লাবগুলির মধ্যে অন্যতম বাবুপাড়া ক্লাব ৷ এবারও তারা আশাবাদী আলিপুরদুয়ারের দর্শকদের মন জয় করতে পারবে। রাজ্য সরকারের করোনা বিধিনিষেধ মেনে এবারের তাদের পুজোর আয়োজন করা হয়েছে।
9.রাজনৈতিক দৃষ্টি দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন বিচার করা হয়, বিরোধীদের তোপ মোদির
কিছু লোক কিছু কিছু ঘটনায় মানবাধিকার লঙ্ঘন দেখতে পেলেও একই রকম অন্য ঘটনায় তা চোখে পড়ে না তাদের ৷ শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থের চশমা দিয়ে একে দেখা হয় ৷ এ ধরনের বাছাই করা চিন্তাভাবনা দেশের গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর, বললেন প্রধানমন্ত্রী ৷
10.ব্যস্ততা ভুলে বাড়ির পুজোয় মাতলেন তৃণমূল সাংসদ কাকলি
"দুধের সঙ্গে চাল ফুটিয়ে 'চরু' তৈরি করে মায়ের কাছে নিবেদন করাই এই পুজোর বিশেষ বৈশিষ্ট্য। করোনা আবহে পুজো হওয়ায় বাড়ির পুজোর সঙ্গে যুক্ত পুরোহিত, ঢাকি সহ সকলের কোভিড পরীক্ষা হয়েছে নিয়ম মেনে। করোনা বিধি মেনেই এই পুজোয় সামিল হচ্ছেন সকলে।" মধ্যমগ্রামের বাড়ির পুজোয় ইটিভি ভারতের মুখোমুখি হয়ে এমনই জানালেন তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার । পুজোর আচার, রীতিনীতি সবকিছুই একা হাতে সামলাচ্ছেন তিনি। ব্যস্ততা ভুলে পুজোর চারটে দিন মধ্যমগ্রামের বাড়িতেই থাকেন তৃণমূল সাংসদ। সপ্তমীর সকালেও কাকলি ঘোষ দস্তিদারকে দেখা গেল পুজোর আনুষাঙ্গিক কাজে ব্যস্ত থাকতে।