1আগের অবস্থা ফিরিয়ে দেব, বাগবাজারে বললেন মুখ্যমন্ত্রী
আগের অবস্থা ফিরিয়ে দেব ৷ বাগবাজারে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে অসহায় মানুষকে সাহায্যের আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর ৷ আজ ঘটনাস্থানে গিয়ে সমস্ত কিছু পর্যবেক্ষণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ও শশী পাঁজা ৷
2 সরকারের উচিত তদন্ত করা, বাগবাজারের আগুন প্রসঙ্গে বললেন দিলীপ ঘোষ
গতকাল বাগবাজারের ঝুপড়িতে আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, "ঘটনার বিষয়ে জানা নেই ৷ তবে খুবই দুঃখজনক ঘটনা ৷ অনেক মানুষের ক্ষতি হয়েছে । পুলিশের তরফ থেকে লাঠিচার্জ হয়েছে ৷ সাংসদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়া হয়েছে ৷ সরকারের দেখা উচিত অসহায় মানুষগুলো যেন সেবা পান ৷ এর আগেও কলকাতার একাধিক বস্তিতে আগুন লাগানো হয়েছিল নতুন নির্মাণ তৈরির জন্য ৷ এই ঘটনা যদি হয়ে থাকে সরকারের উচিত তার তদন্ত করা ৷ "
3 ট্রায়াল শেষের আগেই শুরু কোভিশিল্ডের কমার্শিয়াল ম্যানুফ্যাকচারিং ? প্রশ্ন সরকারি চিকিৎসকদের
রাজ্যে পৌঁছানো কোভিশিল্ড নিয়ে প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের দুটি চিকিৎসক সংগঠন৷ অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টরস, ওয়েস্ট বেঙ্গল এবং, সার্ভিস ডক্টরস ফোরাম এই দুই সংগঠন প্রশ্ন তুলেছে, ট্রায়াল শেষ হবার আগে কীভাবে এই ভ্যাকসিনের ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু হয় ? কারণ রাজ্যে পৌঁছানো কোভিশিল্ডের গায়ে ম্যানুফ্যাকচারি, ডেট লেখা রয়েছে গত বছরের অক্টোবর মাস। এবং, এই ভ্যাকসিনের এক্সপাইরি ডেট হিসাবে লেখা রয়েছে আগামী বছরের এপ্রিল মাস। অর্থাৎ ট্রায়াল শেষ হবার আগেই কীভাবে এর ম্যানুফ্যাকচার শুরু হয়ে যায় ? তাছাড়া,এই ভ্যাকসিনে ভায়াল মনিটর না থাকার কারণে, ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা এবং, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি এখনও অজানা রয়ে যাচ্ছে চিকিৎসকদের কাছে ৷
4 দ্বিতীয়বার ট্রাম্পকে ইমপিচ হাউস অফ রিপ্রেজ়েন্টেটিভসের
ভোটাভুটির পর ডেমোক্র্যাটিক স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বলেন, "আজ হাউস দেখিয়েছে যে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নন । এমনকী অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টও নন।"
5 গঙ্গাসাগরে মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে কোরোনামুক্তির প্রার্থনা
মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নানে বিশ্বাসের সঙ্গে জয় সচেতনতার । কোরোনা পরিস্থিতির মাঝেই এবছর গঙ্গাসাগর মেলার আয়োজন করা হয়েছে । ফলে সচেতনতার পাঠ পড়িয়ে সফল আয়োজনের ঝক্কি ছিল । কিন্তু মকরস্নানে বিশ্বাসের পাশাপাশি দেখা গেল সচেতনতাও । পঞ্জিকা মতে স্নানের সময় ছিল বৃহস্পতিবার সকাল 6টা । কিন্তু মাঝরাত থেকেই পুণ্যার্থীরা স্নান শুরু করেন । তাঁদের বিশ্বাস মতো পুজো দিয়ে জলে নেমেছেন এবং উছ্বাসে লাগাম পরিয়ে সচেতনভাবে স্নান সেরেছেন । করেছেন কোরোনামুক্ত বিশ্বের প্রার্থনা ।