প্রয়াগরাজ, 16 এপ্রিল: তার শেষ কথাগুলো ছেলেকে নিয়েই ছিল ৷ সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে নির্লিপ্ত গলায় আতিক আহমেদ বলেছিল "নেহি লে গয়ে তো নেহি গয়ে" ৷ আর তারপরই লুটিয়ে পড়লেন ৷ শনিবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ তার শেষ কথা এটাই ছিল ৷ আতিক ও আশরফকে স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য প্রয়াগরাজের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ৷ তাদের হাতে ছিল হাতকড়া ৷ চারদিকে ছিল পুলিশ ৷ সাংবাদিকরা দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করে আছেন কখন আতিক ও আশরফকে নিয়ে আসবে পুলিশ ৷ হাসপাতালের সামনে পুলিশের গাড়ি ৷ থিকথিক করছে পুলিশ আর তার সঙ্গে রয়েছেন সাংবাদিকরাও ৷
ঠিক এমন সময় খুন করা হয় আতিকদের । এই ঘটনার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে ৷ ফেব্রুয়ারি মাসে আইনজীবী উমেশ পাল খুনে অভিযুক্ত আতিক আহমেদ ও আশরফ আহমেদ ৷ এই খুনের মামলা চলছিল । এই 13 তারিখটা খানিকটা যেন গ্যাংস্টার আতিকের জন্য আনলাকি থার্টিনই ছিল ৷ ওই দিন প্রয়াগরাজে আদালত কক্ষে আতিক-আশরফকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া নিয়ে সওয়াল-জবাব চলছিল ৷ তখনই খবর এল ঝাঁসিতে পুলিশি এনকাউন্টারে ছেলে আসাদ আহমেদের মৃত্যু হয়েছে ৷