হায়দরাবাদ, 9 ডিসেম্বর : তেলাঙ্গানায় পশু চিকিৎসক ধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল হয়েছে দেশ ৷ সম্প্রতি ধর্ষণে অভিযুক্তদের মৃত্যু হয়েছে পুলিশি এনকাউন্টারে ৷ হায়দরাবাদের এই এনকাউন্টারে অভিযুক্তদের মৃত্যুর পর থেকেই এসেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ৷ সুবিচার হয়েছে এনকাউন্টারেই, এই বলেই উল্লাসে মেতেছেন একাংশ ৷ একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন এনকাউন্টারের সত্যতা কিংবা এনকাউন্টারের পদ্ধতি নিয়ে ৷ এরপর গতকালই তেলেঙ্গানা সরকারের তরফে পুলিশি এনকাউন্টারের তদন্তে বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT) গঠন করা হল ৷
SIT-এর শীর্ষে থাকছেন রাচাকোন্ডার পুলিশ কমিশনার মহেশ এম ভাগবত ৷ বিচার কখনও তাৎক্ষণিক হতে পারে না ৷ বিচারব্যবস্থা যদি প্রতিহিংসাপরায়ণ হয় তাহলে তার চরিত্রহানি হবে ৷ এনকাউন্টারের পরে এমনটাই বলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদে ৷ SIT গঠন করে এই এনকাউন্টারের যথাযথ তদন্তের সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন করেছিলেলেন আইনজীবী এম এল শর্মাও ৷ বিচার ছাড়া হত্যাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য রাজ্যসভার সাংসদ জয়া বচ্চন ও দিল্লির মহিলা কমিশনের প্রধান স্বাতী মালিওয়ালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও আর্জি জানিয়েছিলেন শর্মা৷ মানবাধিকার সংগঠনগুলির তরফেও প্রশ্ন তোলা হয়েছিল এই এনকাউন্টার নিয়ে ৷