পটনা, 1 জুলাই : গুরুগ্রামে এক বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন । বিয়ের জন্য কোরোনার মাঝেই এসেছিলেন বিহার । বিয়ের অনুষ্ঠানে অসুস্থ হয়ে পড়েন । চিকিৎসা শুরু হয় পটনার এক বেসরকারি হাসপাতালে । সেখানেই মৃত্যু হয় পাত্রের । কিছুদিন পর বিয়েবাড়িতে উপস্থিত অনেকের মধ্যে কোরোনা উপসর্গ দেখা দেয় । পরীক্ষা করে দেখা যায়, বিয়েবাড়িতে উপস্থিত 15 জন কোরোনায় আক্রান্ত । পরে 111 জন সংক্রমিতের খোঁজ পাওয়া যায় । তাঁদের প্রত্যেকেরই চিকিৎসা চলছে । ওই বিয়েবাড়িতে উপস্থিত বাকিদেরও লালারসের নমুনা সংগ্রহ চলছে । বিহারের পালিয়াগঞ্জের ঘটনা ।
শুরু হয়েছে আনলকের দ্বিতীয় দফা । প্রায় স্বাভাবিক দেশের সমস্ত পরিষেবা । খুলে গেছে সরকারি-বেসরকারি অফিস । এই পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব মেনে বিয়ে করছেন অনেকেই । কোরোনার নির্দিষ্ট নির্দেশিকা মেনে অনুষ্ঠানও হতে দেখা গেছে । কোরোনার মাঝেই বিয়ের অনুষ্ঠান ঠিক করেন পটনার যুবক । গুরুগ্রাম থেকে বিহারে আসেন জুনের শুরুতে । 15 জুন তাঁর বিয়ে হয় । কোরোনার নির্দেশিকা মেনেই অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিত ছিলেন আনুমানিক 500-র কাছাকাছি মানুষ । বিয়ের অনুষ্ঠানের মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই যুবক । তাঁর ডায়ারিয়া হয়েছিল । হাসপাতালেও ডায়ারিয়ার চিকিৎসাই চলে । পরে তাঁর মৃত্যু হয় । চিকিৎসকদের অনুমান তাঁরও কোরোনা হয়েছিল । কারণ ডায়ারিয়া কোরোনার অন্যতম উপসর্গ ।