জলন্ধর, 17 নভেম্বর: জলন্ধর স্টেশনে স্যুটকেসে মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সামনে এল ত্রিকোণ প্রেমের তথ্য ৷ ত্রিকোণ প্রেমের জেরেই যুবকটিকে খুন করে স্টেশনের বাইরে ফেলে আসা হয়েছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে পুলিশ (A love triangle came up in Jalandhar suitcase murder incident) ৷ আরও বিশদে বলতে গেলে মৃত যুবক মহম্মদ শামিম (Muhammad Shamim) তাঁর সহকর্মীর হাতেই খুন হয়েছেন, জানাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসারেরা (Police investigation says that deceased was killed by his colleague) ৷ জলন্ধর রেলস্টেশনের সিসিটিভি ফুটেজ থেকেই খুনির কাছে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ ৷ একইভাবে পরিচয় জানা সম্ভব হয়েছে মৃত মহম্মদ শামিমেরও ৷
গত মঙ্গলবার জলন্ধর স্টেশনের বাইরে পরিত্যক্ত একটি স্যুটকেস ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে স্যুটকেসটি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় পুলিশকর্মীদের ৷ পরে এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে খুনির সন্ধান পান তারা ৷ মৃত মহম্মদ শামিম বিহারের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে জলন্ধর থাকতেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ৷ গদাইপুরের একটি কারখানায় কর্মরত ছিলেন তিনি ৷ একই কারখানায় কর্মরত ঘাতক মহম্মদ আসফাকও (Mohammad Ashfaq) ৷